বর্তমান যুগে মানব জীবনের প্রায় সকল গুরুত্বপূর্ণ জরুরি কাজ মোবাইল দারা প্রভাবিত,ব্যস্ততার এই ইঁদুর দৌড়ে ১দিন ও মোবাইল ফোন ব্যবহার নাকরে থাকা প্রায় অসম্ভব হয়ে উঠেছে মানব জাতির পক্ষে।সাবেক ঘরোয়া টেবিল ফোনের বিবর্তন হতে হতে, অ্যান্ড্রয়েড যুগে এসে পড়েছি আমরা ।
সব প্রযুক্তিই কখনো না কখনো বিকল হয়ে পরে / জড়তার সৃষ্টিকরে।
অ্যান্ড্রয়েড ফোন ও কখনো সখনো বিকল হয়ে পরে যাকে আমরা বলি মোবাইল হ্যাং হওয়া কয়েকটি নিয়ম মেনে চললেই এই সমস্যা বহু অংশে এড়ানো সম্ভব,
আপনার ব্যবহারের প্রয়জনীয়তার তুলনায় ফোনের রেম কম হলে মোবাইল ফোন হ্যাং হতে পারে।
তাই আপনার ব্যবহারিক প্রয়োজন অনুযায়ী ফোনে রেম কত অফার করছে তা যাচাইকোরেনিন।
আপনি যখন একই সঙ্গে অনেক গুলি আপ্লিকেশন ওপেন করে রাখেন, মোবাইল স্পেসে (রেম )তার প্রভাব পরে।
ফোনের এপ্লিকেশান গুলি /ভিডিও /অডিও /পিকচার,এক্সটার্নাল মেমরি কার্ডেএ সংরক্ষণ করুন। ইন্টারনাল মেমোরি যতটা সম্ভব খালি রাখুন।
লগকরা ফাইল ব্যবহারের পর/কুকিস ফোন থেকে ক্লিয়ার করুন এগুলি মেমরি জ্যাম করে মোবাইল হ্যাং করে।
ফোনের স্পেসএর তুলনায় বড়ো অ্যাপলিকেশন/গেমিং ইন্সটলে মোবাইল হ্যাং হয়।
কোনো এপ্স ইন্সটল করার পূর্বে আপসের দৈর্ঘ্য ও মেমোরি কতটা এভেলেভেল আছে দেখে নিন।
দেখা হয়েগেছে এমন ভিডিও /অডিও /পিকচার গুরুত্বপূর্ণ নাহলে ডিলিট করে মেমোরির খালি রাখুন।
ফোনে ইন্সটল আছে কিন্তু ব্যবহারের প্রয়োজন পরেনা সেইসব অপ্রয়োজনীয় এপ্লিকেশান গুলি আনইনষ্টল করেদিন।
মেমোরি ক্লিন করুন মাঝে মাঝে
একই সঙ্গে একাধিক অ্যাপলিকেশন লগইন করে রাখবেন না।
শুধু ফোন হ্যাং সমস্যা থেকেই মুক্তি নয়, তাছাড়াও ফোনের স্প্রিড ও যাবে বেড়ে।
You must be logged in to post a comment.